সোমবার, ০২ Jun ২০২৫, ০৮:১২ অপরাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল
নলছিটিতে জেলা পরিষদ সদস্যের বিরুদ্ধে বাঁধ নির্মাণের অভিযোগ

নলছিটিতে জেলা পরিষদ সদস্যের বিরুদ্ধে বাঁধ নির্মাণের অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ ঝালকাঠি জেলার নলছিটিতে সরকারি খালের বাঁধ নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। এতে পাশর্^বর্তী গ্রামগুলোর শত শত একর ফসলি জমিসহ স্থানীয় কয়েক হাজার মানুষ ভোগান্তির শিকার হচ্ছে। বাঁধ অপসারণের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন করা হয়েছে। লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, নলছিটির রানাপাশা ইউনিয়নের একটি বড় খাল মুনিয়ার জোড় খাল। এই খাল থেকে ছোট একটি খাল উত্তর দিকে ইঞ্জিনিয়ার জেএম হাতেমের বাড়ির পাশ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে যেটি ‘মিনা খালি’ নামে এলাকায় পরিচিত। সেই খালটি উত্তর রানাপাশা গ্রামের কয়েকশ একর ফসলি জমির সেচের পানি জোগান দেয় এবং প্রাকৃতিক জলাধার হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহৃত হচ্ছে। পাশাপাশি শত শত পরিবারের গৃহস্থালির পানিরও সংকুলান হয়। কিন্তু স্থানীয় জেলা পরিষদ সদস্য হাতেম ইঞ্জিনিয়ার তার বাড়ির সামনে রাস্তা নির্মানের লক্ষে এ খালটির মুখে বাঁধ দিয়ে রাস্তা নির্মাণ করেছেন, ফলে খালটি চিরতরে হারাতে বসেছে। ক্ষমতার অপব্যবহার করে এলাকাবাসীর আপত্তি উপেক্ষা করে সরকারের নামে রেকর্ডকৃত খালটি তিনি অন্যায়- অবৈধভাবে ভরাট করে প্রাকৃতিক জলাধার ধ্বংস করার পায়তারা করছেন। স্থানীয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে ইতঃপূর্বে বিষয়টি অবহিত করলেও তিনি কোন পদক্ষেপ নেননি। এ বিষয়ে ২০১৯ সালের ৫ মার্চ এলাকাবাসী জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন করলেও কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। খালটি অবমুক্ত না করলে প্রাকৃতিক পরিবেশে বিরূপ প্রভাব পরবে। খাল ভরাট না করার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী সরকারি এ খালটি ভরাট ও দখল থেকে রক্ষা করতে ৬ ডিসেমবর আবারও আবেদন করা হয়েছে। এ ব্যপারে ঝালকাঠি জেলা পরিষদ সদস্য ইঞ্জিনিয়ার জেএম হাতেম বলেন, এটা কোন খাল নায়। চলাচলের একটি হালট। আমাদের পারিবারিক জমি হওয়ায় ভরাট করেছি।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com